প্রতিদিনই গোটা দেশে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে করো’না আক্রা’ন্তের সংখ্যা। ইতিমধ্যে গোটা দেশে প্রায় তিন হাজার জন মানুষ করো’না আক্রা’ন্তের খোঁজ মিলেছে। গোটা বিশ্বে সেই সংখ্যা প্রায় কয়েক লক্ষের কাছাকাছি। অন্যদিকে ভারতে এই কয়েক দিনে করো’নার প্রকো’পে প্রাণ হারিয়েছেন প্রায় ৭৫ জন মানুষ। গোটা বিশ্বে সেই সংখ্যা প্রায় ৫৫ হাজারের মতন। এমতাবস্থায় আরও আশ’ঙ্কার কথা শোনালেন নারায়না হেলথের প্রতিষ্ঠাতা দেবী প্রসাদ শেট্টি।
তিনি জানালেন, এপ্রিলের শেষে অথবা মে মাসের শুরুতে ভারতে করো’না ভয়া’বহ রূপ ধারণ করতে পারে। তিনি এক পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি জানান, এই ক্ষেত্রে ভারত আমেরিকার থেকে প্রায় একমাস পিছিয়ে আছে।
২১ দিনের লক’ডাউন ডাউন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, “লকডাউন মৃ’ত্যুর হারকে কমপক্ষে ৫০% কমিয়ে আনতে পারবে তখনই যদি যাবতীয় পরীক্ষার ব্যবস্থা, স্থানীয় লক’ডাউন মানা এবং সামাজিক দূরত্বের ক্ষেত্রে সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গুলি গ্রহণ করি। কারণ এখন বল জনগণের আদালতে রয়েছে, সরকারের নয়।”
বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে ভারতে আরও বেশি পরিমাণে করো’না পরীক্ষা করা উচিত। পরীক্ষা হলে হয়তো সবসময় চিকিৎসা প্রদানও সবক্ষেত্রে পর্যাপ্ত পরিমাণে সম্ভব হবে না। কিন্তু পজিটিভ রোগীকে পৃথকীকরণের ক্ষেত্রে অনেকটাই সহায়তা করবে।